এইচএসসি এসাইনমেন্ট সমাধান/উত্তর ২০২১ সালের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি (৬ষ্ট সপ্তাহ) এসাইনমেন্ট -৪
নির্দেশনা ক . পূর্ব বাংলার প্রতি পাকিস্থানের রাজনৈতিক বৈষম্যঃ
১৯৪০ সালের লাহাের প্রস্তাব অনুযায়ী ভারতবর্ষের উত্তর পশ্চিম ও পূর্বাঞ্চলের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল নিয়ে একাধিক রাষ্ট্র গঠনের উল্লেখ থাকলেও ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় উল্লেখিত অঞ্চলসমূহ নিয়ে পাকিস্তান নামক একটি রাষ্ট্র গঠিত হয় । পাকিস্তান রাষ্ট্রের অধিকাংশ অধিবাসী পূর্ববাংলায় বসবাস করলেও এর রাজধানী পশ্চিম পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে পূর্ববাংলার অধিবাসীদের রাজনৈতিকভাবে মর্যাদা না দিয়ে পশ্চিম পাকিস্তানের মুখাপেক্ষী করে রাখা হয় । আবার ১৯৪৭ সাে রাষ্ট্রের নির্বাচিত প্রতিনিধি দ্বারা নিজ নিজ দেশের সংবিধানের প্রণয়নের কথা উল্লেখ থাকলেও পাকিস্তানের প্রথম নির্বাচন হয়েছিল ১৯৫৪ সালে ।
ইতােপূর্বে মুসলিম লীগের একাধিপত্য নীতি লক্ষ করে পূর্ববাংলার সচেতন মধ্যবিত্ত শ্রেণী তথা কতিপয় উদীয়মান রাজনৈতিক নেতা ১৯৪৯ সাে মাওলানা ভাসানীকে সভাপতি করে মুসলিম লীগের প্রতিপক্ষ হিসেবে আওয়ামী মুসলিম লীগ ' নামক একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে । কিন্তু ক্ষমতাসীন দল এ নবগঠিত রাজনৈতিক দল ও নেতৃবৃন্দকে নানাভাবে কটাক্ষ করে । ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে আওয়ামী মুসলিম লীগ ও সমমনা দলসমূহ যুক্তফ্রন্ট গঠন করে নির্বাচনে মুসলিম লীগকে শােচনীয়ভাবে পরাজিত করে এবং কৃষক শ্রমিক পার্টির প্রধান ফজলুল হকের নেতৃত্বে মন্ত্রিসভা গঠন করে । কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকচক্র এ মন্ত্রিসভাকে কখনাে দেয়নি । তাদের লক্ষ্য ছিল যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভাকে জনগণের সম্মুখে ব্যর্থ বলে প্রমাণিত করা এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবােধের প্রতি পূর্ব পাকিস্তানের জনমনে অনীহা ভাব জাগ্রত করা ।
পূর্ব পাকিস্তানের লােকজনকে পশ্চিমাদের মর্জির ওপর নির্ভরশীল করে রাখা হয় । এতে পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন ও যুক্ত নির্বাচনের দাবি অগ্রাহ্য করা হয় । নতুন সংবিধানে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থার স্থলে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার প্রতিষ্ঠার মধ্যদিয়ে পূর্বাঞ্চলের ওপর প্রেসিডেন্টের চূড়ান্ত কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা হয় । ১৯৫৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আওয়ামী লীগ প্রধান সােহরাওয়ার্দীর নতৃত্বে পুনরায় কেন্দ্র কোয়ালিশন মন্ত্রিসভা গঠিত হলেও গণতন্ত্রের প্রতি ভীত মুসলিম লীগ নেতৃবৃন্দের ষড়যন্ত্রের কারণে মাত্র ১৩ মাসের মাথায় এ মন্ত্রিসভা ভেঙ্গে যায়।
এরপর বার বার মন্ত্রিসভা গঠন ও বাতিল হওয়ার পালা চলতে থাকলে দেশে শৃক্মখলার চরম অবনতি ঘটে এবং সম্ভবত পশ্চিমা শাসককূল এ রকম একটা ক্ষণের জন্যই অপেক্ষা করছিল । এরূপ রাজনৈতিক বিশৃক্মখলার মাঝে ১৯৫৮ সালের ৭ ই অক্টোবর ইস্কান্দার মীর্জা আইন - শৃক্মখলার অবনতির অজুহাত দেখিয়ে সামরিক আইন জারি করে শাসনতন্ত্র ও মন্ত্রিপরিষদ বাতিল করেন এবং রাজনৈতিক দল বিলুপ্তি ঘােষণা করেন । এর ২১ দিন পর আইয়ুব খান মীর্জাকে অপসারিত করে সমুদয় ক্ষমতা নিজ হাতে কুক্ষিগত করেন । এর মধ্যদিয়ে পাকিস্তানে ১০ বছরের জন্য গণতন্ত্রের সমাধি রচিত হয় । আইয়ুব খান ক্ষমতায় এসে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে গ্রেফতার করে এ অঞ্চলের ণতান্ত্রিক মূল্যবােধ ও জাতীয়তাবাদী চেতনাকে স্তব্ধ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হন ।
আইয়ুব খান মনেপ্রাণে গণতন্ত্র ও পূর্ব পাকিস্তান বিরােধী ছিলেন । তাঁর দশ বছরের শাসনামলে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ অধিকাংশ সময়ই রে বন্দি জীবন যাপন করেছেন । তিনি তিনবার নির্বাচনের নামে প্রহসন চালিয়েছেন ।
নির্বাচন ও সরকার গঠন ছাড়াও পাকিস্তানি শাসকগােষ্ঠী ও প্রতিক্রিয়াশীল চক্র বাঙালিদের কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক অধিকার থেকে সজ্ঞানে বঞ্চিত করেছিল । সেক্রেটারী ও মন্ত্রীর পদটি ছিল রাজনৈতিক পদ ।মন্ত্রিপরিষদে দেখা যায় , লিয়াকত আলী খানের । ( ১৯৪৭-৫১ ) মাত্র ৩১.২ % , নাজিমুদ্দিনের সময় ( ১৯ মাত্র ৪০ % , আইয়ুব খানের সময় মাত্র ৩২ % , ইয়াহিয়া খানের সময় মাত্র ৪৫.৫ % মন্ত্রী ছিলেন বাঙালি ।
তবে এসব বাঙালিদের মধ্যে কেউ গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাননি । দেখা যায় যে , ১৯৬৪-১৯৬৫ সনে কেন্দ্রীয় সরকারের ১৭ জন সক্রেটারির মধ্যে মাত্র দু'জন ছিল বাঙালি তাও আবার ভারপ্রাপ্ত । সম্পদের ভাগাভাগিতে বাঙালিদের অধিকার সম্বন্ধে যেন কেউ কোন কথা বলতে না পারে , সেজন্য বাঙালিদের কোন সময় অর্থ মন্ত্রণালয় , পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট বিভাগে নিয়ােগ করা হতাে না । পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েও একই চিত্র দেখা যায় । পাকিস্তানি শাসকগােষ্ঠীরা বাঙালিদের পররাষ্ট্র দফতরে নিয়ােগ করতাে না । কারণ পাকিস্তানি পররাষ্ট্রনীতি একমাত্র প্রতিক্রিয়াশীল চক্র দ্বারা প্রণীত হতাে । বাঙালিদের প্রগতিশীল আদর্শকে তারা কখনাে এ কারণে পররাষ্ট্র দফতরে ১০৪ জন প্রথম শ্রেণীর কর্মচারির মধ্যে দিত না । তি মাত্র ৩০ জন ছিলেন বাঙালি । দ্বিতীয় শ্রেণীর বিক -গেজেটেড ২০৪ sco জন কর্মচারীর মধ্যে বাঙালি ছিলেন ৫৫ জন । কাজেই দেখা যাচ্ছে, , বৈষম্য নীতির মাধ্যমে পাকিস্তানি শাসক গােষ্ঠীরা বাঙালিদের সকল রাজনৈতিক অধিকার ও পদ থেকে বঞ্চিত করেছিল । তারা এক্ষেত্রে বাঙালিদের দাবি কোন দিনই মেনে নেয়নি ।
নির্দেশনা খ . পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্থানের মধ্যেকার প্রশাসনিক ও সামরিক বৈষম্যঃ
প্রশাসনিক বৈষম্য
রাজনৈতিক ক্ষেত্রের ন্যায় প্রশাসনিক বিভাগের বিভিন্ন স্তরে বাঙালিরা যােগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে । যেমন পাকিস্তান রেলওয়ের ৮ জন বাের্ড ডাইরেক্টরের মধ্যে মাত্র ১ জন ছিল বাঙালি । রেডিও পাকিস্তান ডিরেক্টরেটে ২০ প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার মধ্যে ১৯ জনই ছিল পশ্চিম পাকিস্তানি এবং ১ জন ছিল বাঙালি । কেন্দ্রীয় সরকারের প্রায় সকল উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছিলেন। যােগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে । যেমন পাকিস্তান রেলওয়ের ৮ জন বাের্ড ডাইরেক্টরের মধ্যে মাত্র জন ছিল বাঙালি । রেডিও পাকিস্তান ডিরেক্টরেটে ২০ জন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার মধ্যে ১৯ জনই ছিল পশ্চিম পাকিস্তানি এবং ১ জন ছিল বাঙালি । কেন্দ্রীয় সরকারের প্রায় সকল উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানি এবং সকল বিভা সদর দফতরগুলাে ছিল পশ্চিম পাকিস্তানে । কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারিদের মধ্যে ৮৪ % ছিল পশ্চিম পাকিস্তানি এবং ১৬ % ছিল বাঙালি ।
সামরিক , নৌ এবং বিমান বাহিনী নিয়ে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা বাহিনী গড়ে উঠেছিল । পাকিস্তানের শাসকবর্গ ছিল স্বৈরাচারী ও গণতন্ত্র বিরােধী । তারা পূর্ববাংলার অধিবাসীদের গণতান্ত্রিক আদর্শ ও স্বাধীনচেতা মানসিকতাকে ভয় পেতাে । তারা বাঙালির অতীত সাহসিকতার কথা স্মরণ করে তাদেরকে দুর্বল করে রাখার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয় । তারা বুঝতে ও জানতাে বাঙালি সুযােগ পেলে তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করবে । তাই কৌশলে প্রতিরক্ষ বিভাগের চাকরিতে বাঙালিদের কমসংখ্যক নিয়ােগ করা হতাে । সেনাবাহিনী , নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী- সর্বক্ষেত্রে এ বৈষম্যনীতি পরিলক্ষিত হয় । সেনাবাহিনীর ক্ষেত্রে উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তারা ছিল পশ্চিম পাকিস্তানি । অফিসার পদে বাঙালিদের খুব কম নিয়ােগ করা হতাে । নিয়ােগের সময় ৪/৫ জন বাঙালি সুযােগ পেতাে । ১৯৬৬ সালে দেখা পাকিস্তান । হনীতে মােট ১৭ টি উচ্চপদস্থ সামরিক পদের যায় , মধ্যে সেনাবাহিনীর জেনারেল , ২ টি লেফট্যানান্ট জেনারেল ও ১৪ টি মেজর নারেলের মধ্যে মাত্র মেজর জেনারেল পদে ছিল একজন বাঙালি । সামরিক অফিসারদের মধ্যে ৫ % ছিল বাঙালি আর বাকি ৯৫ % ছিল পশ্চিম পাকিস্তানি । শুধু অফিসার নিয়ােগের ক্ষেত্রে নয় , সাধারণ সৈনিক নিয়ােগের ক্ষেত্রেও বাঙালিদের সুযােগ ছিল সীমিত । পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ৫,০০,০০০ সদস্যের মধ্যে বাঙালি ছিল মাত্র ২০,০০০ জন অর্থাৎ মাত্র ৪ % ।
নির্দেশনা গ . পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্থানের মধ্যেকার আর্থ - সামাজিক বৈষম্যের তুলনামূলক চিত্রঃ
পাকিস্তানের দু'অঞ্চ মধ্যে সামাজিক বৈষম্যও প্রকট রূপ লাভ করেছিল । সরব অর্থনৈতিক বৈষম্য ও পরিকল্পনাগত বৈষম্যের কারণে । নের দু'অঞ্চলের সমাজ জীবন ছিল দু'ধরনের । শাসক মহলের উদ্দেশ্য ছিল , বাঙালিদেরকে অভাব - অনটনে ও রােগগ্রস্থ রাখতে পারলে তারা রাজনীতিতে সক্রিয় হতে পারবে না । এজন্য কৌশলে পাকিস্তানের দু'অঞ্চলের মধ্যে নিত্যপ্রয়ােজনীয় দ্রব্যের দামের মধ্যে পার্থক্য বজায় রাখা হতাে এবং তা বাঙালিদের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে রাখার চেষ্টা করা হতাে । রাস্তাঘাট , স্কুলকলেজ , অফিস - আদালত , হাসপাতাল , ডাকঘর , টেলিফোন , টেলিগ্রাফ , বিদ্যুৎ প্রভৃতি ক্ষেত্রে বাঙালিদের তুলনায় পশ্চিম পাকিস্তানিরা বেশি সুবিধা ভােগ করতাে । আবার বিভিন্ন সমাজ কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানগুলাে গড়ে উঠেছিল পশ্চিমাদের সেবার যুবসমাজের উন্নতির জন্য পূর্ব পাকিস্তানে কোন ব্যবস্থা গৃহীত হয়নি ।
নির্দেশনা ঘ . পূর্ব বাংলার শিক্ষা সংস্কৃতির উন্নয়নে বৈষম্যঃ
শিক্ষার ক্ষেত্রেও বাঙালিরা সুস্পষ্ট বৈষম্যের শিকার হয়েছিল । পশ্চিমা শাসকচক্র বাঙালিদের অশিক্ষিত রেখে তাদের শাসনকে পাকাপােক্ত করতে চেয়েছিল । অপরদিকে পশ্চিম পাকিস্তানিদের শিক্ষিত করে তােলার মাধ্যমে শাসক ও শােষক শ্ৰেণী গড়ে তােলাই ছিল তাদের লক্ষ । তাদের ভয় ছিল বাঙালিরা শিক্ষিত হলে চাকরিসহ প্রশাসনের সর্বক্ষেত্রে এবং দেশ শাসনে অংশীদারিত্ব দাবি করবে । এজন্য পূর্ব পাকিস্তানে নিরক্ষরতা দূরীকরণের লক্ষে তেমন । গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গৃহীত হয়নি । ওপরন্তু এ অঞ্চলে শিক্ষার প্রসারতার গতিকে রুদ্ধ করে রাখার লক্ষে নানা ছল - চাতুরীর আশ্রয় গ্রহণ করেছিল।
এরমধ্যে বাংলা ভাষার পরিবর্তে উর্দু চালু , আরবি অক্ষরে বাংলা পাঠদান চালু প্রভৃতি হীন ষড়যন্ত্র উল্লেখযােগ্য । অপরপক্ষে পশ্চিম পাকিস্তানে শিক্ষার প্রসার ঘটানাের জন্য সব রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছিল । পাকিস্তান তার হীন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার লক্ষে প্রতিবছর শিক্ষাখাতে বরাদ্দ রাখার ক্ষেত্রে পাকিস্তানের উভয় অঞ্চলের মধ্যে বৈষম্যমূলক নীতি অনুসরণ করতাে ।সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বাঙালিদের তুলনায় পশ্চিম পাকিস্তানিরা বেশি সুবিধা ভােগ করতাে । পূর্ব পাকিস্তানে মাত্র উল্লেখযােগ্য খেলার মাঠ ছিল ঢাকা স্টেডিয়াম । অথচ পশ্চিম পাকিস্তানে এ ধরনের অনেকগুলাে স্টেডিয়াম ছিল । পূর্ব পাকিস্তানে খেলাধুলার জন্য কোন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ছিল না । সরকার কখনােই এ ব্যাপারে বাঙালিদের উৎসাহ দেয়নি।
২০২১ সালের এইচএসসি ৬ষ্ট সপ্তাহের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি (২য় পত্র) এসাইনমেন্ট সমাধান /উত্তর
Tag: এইচএসসি এসাইনমেন্ট সমাধান/উত্তর ২০২১ সালের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি (৬ষ্ট সপ্তাহ) এসাইনমেন্ট -৪, ২০২১ সালের এইচএসসি ৬ষ্ট সপ্তাহের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি (২য় পত্র) এসাইনমেন্ট সমাধান /উত্তর
Any business enquiry contact us
Email:-Educationblog24.com@gmail.com
(সবচেয়ে আগে সকল তথ্য,গুরুত্বপূর্ণ সকল পিডিএফ, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদেরGoogle News,FacebookএবংTelegram পেজ)